
গাজী আবুল কালাম, ইন্দুরকানী : ইন্দুরকানীতে বেগুন চাষের উজ্জল দিষ্টান্ত দেখালেন জিল্লুর রহমান শান্তি জোমাদ্দার। উপজেলার পত্তাশী ইউনিয়নের পত্তাশী গ্রামের এক চাষি। তিনি প্রথম কলা চাষ শুরু করেন দুই বিঘা জায়গায়্। প্রাকৃতিক দুর্যোগ বুলবুল,আম্ফানের তান্ডবে যখন দিশেহারা ঠিক তখনই ইন্দুরকানী উপজেলা উপ সহকারি কৃষি কর্মকর্তা ইব্রাহীম সর্দার এগিয়ে আসেন চাষি শান্তির কাছে। পরামর্শদেন বেগুন চাষের।
খুলনার (SRDA) প্রকল্প থেকে কিছু বরাদ্দ এনে দেন চাষিকে। শুরু করেণ ভাঙ্গর জাতের বেগুন চাষ মত্র ৭০ শতাংশ জমিতে তিনি চারা লনগান ৮০০ শত। ৬৫ হাজার টাকা খরচ করেছে এ পর্যন্ত এখন ফলন শুরু হয়েছে। দু চোখ ভরা স্বপ্ন দেখছেন চাষি শান্তি জোমাদ্দার।
সরজমিনে গিয়ে দেখা যায় স্থানীয় বাজারে বেগুন নেয়ার জন্য তোলা হচ্ছে। প্রায় মনের উপরে তোলা হয়েছে। কয়েকজন কর্মী কাজ করছে। এই প্রতিবেদককে বলেন এখন আর পিছু ফিরে তাকাবার সময় নেই তিনি বলেন এখন আর তেমন খরচ নাই শধু আয়ের পালা আশাকরি ৩ লাখের উপরে আয় হবে ইনশাআল্লাহ।
উপ সহকারি কৃষি কর্মকর্তা ইব্রাহীম সর্দার বলেন আমি যতটুকু পারি চাষিদের সেবা ও পরামর্শ দিয়ে থাকি প্রায় সময় আমি মাঠেগিয়ে দেখে শুনে তার পরে সিদ্ধান্ত দেই চাষিদের যেটা আমার পক্ষে সম্ভব না হয় সেটা আমার উর্ধতন কতৃপক্ষকে জানাই ।ইন্দুরকানী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা হুমায়রা সিদ্দিকা তিনি খুব ভাল মানুষ তিনি আমার কাজে সবসময় সহযোগীতা করেন।
উপ সহকারি এই কৃষি কর্মকর্তা বলেন এই উপজেলায় বেগুন চাষের উজ্জল সম্ভবনা রয়েছে। পত্তাশীতে আরও কয়েকজন চাষি বিটি বেগুন চাষে করছে।
এ ব্যাপারে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ হুমায়রা সিদ্দিকা বলেন বৈশ্বিক মহামারি করোনার আঘাতের পরে আমার খাদ্য ও পুষ্টির অভাব পুরণে কাজ করছি। সরকারি ভাবে আমরা অনেক রকমের প্রোণদোনার জোগান দিচ্ছি,চাষিদের,সার বীজ, চারা, সহ আর্থিক সহযোগীতা করছে সরকার।